অ্যালোভেরার উপকারিতা ও অপকারিতা

 অ্যালোভেরার উপকারিতা ও অপকারিতা রয়েছে। অ্যালোভেরা হলো প্রাকৃতিক উদ্ভিদ যা স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্য চর্চায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে বহু বছর ধরে। এর মধ্যে থাকে বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন মিনারেল এনজাইম এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা আমাদের 

অ্যালোভেরার-উপকারিতা ও অপকারিতা

শরীরের জন্য অনেক উপকারী। অ্যালোভেরা খেলে আমাদের শরীরের অনেক উপকার হয়। তবে এর কিছু অপকারিতা ও রয়েছে। এখন আমি আপনাদের সাথে অ্যালোভেরার উপকারিতা ও অপকারিতা নিয়ে আলোচনা করব।

সূচিপত্র:অ্যালোভেরার উপকারিতা ও অপকারিতা


রাতে অ্যালোভেরার ব্যবহার

অ্যালোভেরা হলো এক ধরনের প্রাকৃতিক উদ্ভিদ যার মধ্যে আছে বিভিন্ন ঔষধে গুণ। রাতে অ্যালোভেরা ত্বকে ব্যবহার করলে বিশেষ উপকার পেতে পারেন। যেসব উপকারের জন্য রাতে অ্যালোভেরা ব্যবহার করবেন। 
ময়েশ্চারাইজার হিসেবে এলোভেরার ব্যবহার:ত্বক মসৃণ ও কোমল রাখতে এলোভেরা ব্যবহার করা যেতে পারে। রাতে তোকে সুস্থতা দূর করতে এলোভেরা জেল ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি ত্বকের আদ্রতা বজায় রাখে এবং ত্বককে মুক্তির ও কোমল করে। 

ব্রণের প্রতিকার হিসেবে এলোভেরার ব্যবহার:অ্যালোভেরা রাতে ব্যবহার করলে ব্রণ দূর করা সম্ভব।
অ্যালোভেরা জেলে থাকা ইনফ্লেমেটরি এবং এন্টি ব্যাকটেরিয়াল গুণ ত্বকের প্রদাহ কমায় এবং ব্যাকটেরিয়া নাশ করে ফলে ত্বকের ব্রণ কমে।দাগ দূর করতে অ্যালোভেরার ব্যবহার: অ্যালোভেরা জেল ত্বকের বিভিন্ন দাগ দূর করতে সহায়ক। অ্যালোভেরা জেল রাতে দাগ যুক্ত স্থানে প্রয়োগ করে ঘুমাতে গেলে দাগ হালকা হয়ে আসে। এটি নিয়মিত ব্যবহারের ফলে খুব ভালো রেজাল্ট পাওয়া যাবে।

খান বর্ণ প্রতিকারে এলোভেরার ব্যবহার:শানবর্ণ হলে রাতে এলোভেরা জেল ব্যবহার করলে ত্বকের লালচে ভাব ও জ্বালাতন কমে যায়। অ্যালোভেরা ত্বককে প্রশান্তি দেয় এবং ত্বকের প্রদাহ কমায়।

ফাইন লাইন্স এবং রিস্কলস প্রতিরোধে:রাতে এলোভেরা জেল ব্যবহারের ফলে ত্বকের ফাইল লাইনস ও রিস্কলস প্রতিরোধ করা সম্ভব।অ্যালোভেরা ত্বকের কোলাজেন উৎপাদন ক্ষমতা বাড়ায় এবং ত্বককে টনটনে টাইট রাখে। অ্যালোভেরা নিয়মিত ব্যবহারে ত্বকের বার্ধক্য রোধ হয় এবং ত্বক তারুণ্য বজায় রাখে।সঠিকভাবে অ্যালোভেরা ব্যবহারের ফলে আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অনেক উপকার বয়ে আনতে পারে। 

চুলের জন্য অ্যালোভেরা

অ্যালোভেরা জেল চুলের জন্য অনেক উপকারী। অ্যালোভেরা চুলে সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে এবং চুল পড়া বন্ধ করে। চুলকে ঝলমলে দেখাতে এলোভেরা জেল ব্যবহার করা উত্তম। চুলের জন্য অ্যালোভেরার উপকারিতা অনেক যেমন 
চুলের বৃদ্ধিতে এলোভেরা: অ্যালোভেরা চুল বৃদ্ধি করতে সহায়ক। এর মধ্যে থাকা এনজাইম চুলের মৃত কোষ দূর করে এবং চুলের ফলিক গুলোকে সংক্রিয় করে। নিয়মিত ব্যবহারের ফলে চুল ঘন এবং লম্বা হয়।

খুশকি সমস্যা দূরীকরণ:অ্যালোভেরা চুলের খুশকি দূর করে। এর অ্যান্টি ফাঙ্গাল এবং এন্টি ব্যাকটেরিয়াল চুলের ফাংগাস এবং ব্যাকটেরিয়া নাশক হিসেবে কাজ করে। 

চুলের আদ্রতা বজায় রাখতে এলোভেরা:অ্যালোভেরা চুলের আদ্রতা বজায় রাখে এবং এটি চুল সুস্থতা দূর করে এবং চুলকে মসৃণ ও কোমল রাখে। শুষ্ক ও ক্ষতিগ্রস্ত চুলের জন্য এলোভেরা জেল অনেক উপকারী।

চুলের পুষ্টি যোগানো:অ্যালোভেরা চুলের জন্য প্রয়োজনীয় পুষ্টি সরবরাহ করে থাকে। এর মধ্যে থাকা ভিটামিন মিনারেল এবং অ্যামিনো এসিড চুলের উন্নতিতে কাজ করে থাকে। চুলে শক্তি এবং উজ্জ্বলতা বজায় রাখে। এর ফলে চুল পড়া রোধ হয়। 

চুল পড়া রোধ:অ্যালোভেরা চুল পরা রোধ করে এটি চুলের ফলিক গুলোকে ত্রিশালী করে এবং চুলের গোড়া মজবুত রাখে নিয়মিত ব্যবহারে চুল পড়ার সমস্যা কমে যায়। 

চুলের জন্য এলোভেরার ব্যবহার

চুলে এলোভেরার ব্যবহার অনেক ধরনের হয়ে থাকে যেমন এলোভেরা চুলে সরাসরি ব্যবহার করা যায় আবার নারিকেল তেল মিশ্রণ করে ব্যবহার করা যায়, লেবুর রস মিশ্রণ করে, মধু মিশ্রণ করে ইত্যাদি আরো অনেক উপায়ে এলোভেরা চুলে ব্যবহার করা যায়।

চুলের-জন্য-এলোভেরার-ব্যবহার

সরাসরি এলোভেরা জেল প্রয়োগ:অ্যালোভেরা সরাসরি চুলে প্রয়োগ করা যেতে পারে জেলটি মাথার ত্বক এবং চুলে লাগিয়ে ৩০ থেকে ৪০ মিনিট রেখে তারপর ধুয়ে ফেললে চুলের আদ্রতা বজায় রাখে এবং চুল বৃদ্ধি  ত্বরান্বিত করে।


অ্যালোভেরা জেল নারকেল তেলে মিশ্রণ:অ্যালোভেরা জেল নারকেল তেলের সঙ্গে মিশরন করে লাগালে চুলের অনেক উপকার হয়। জেলো তেল মিশিয়ে চুলে লাগিয়ে মিনিমাম এক ঘন্টা রেখে তারপর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেললে চুলের পুষ্টির যোগানো এবং চুলের শক্তি বৃদ্ধিতে অনেক ভূমিকা পালন করে। 


অ্যালোভেরার সাথে লেবু মিশ্রণ:মূলত খোকশির সমস্যা দূর করতে এলোভেরা জেল এর সাথে লেবুর রস মিশিয়ে খোশির সমস্যা দূর করা যেতে পারে এটি খুবই সহায়ক ভূমিকা পালন করে। এটি ৩০ মিনিট মাথায় লাগিয়ে রাখার পরে ধুয়ে ফেললে এটি খুশকি দূর করে এবং চুলকে মসৃণ করে। 

আরো পড়ুনঃনিম পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা

এলোভেরা ও মধু মিশ্রণ:চুলের আদ্রতা বজায় রাখতে এলোভেরার সঙ্গে মধু মিশিয়ে চুলে ৪০ মিনিট লাগিয়ে রাখার পর তা ধুয়ে ফেললে চুলের আদ্রতা বজায় রাখে এবং চুলের শুষ্কতা দূর করে চুলকে কোমল করে রাখে।

অ্যালোভেরার উপকারিতা

এলোভেরা হলো একটি বিশেষ উদ্ভিদ যা ঔষধে গুণে ভরপুর। এটি দীর্ঘকাল ধরে বিভিন্ন ঔষধি ও প্রসাধন উপাদান হিসেবে ব্যাহত হয়ে আসছে। এলোভেরা মূলত উত্তর আফ্রিকার স্থানীয় উদ্ভিদ তবে বর্তমান পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে এটি ব্যাপকভাবে চাষ করা হয়। অ্যালোভেরার উপকারিতা ও অপকারিতা উভয়ই রয়েছে। এলোভেরার উপকারিতা বললে শেষ করা যাবে না।

এর অনেক উপকারিতা রয়েছে যেমন চুল, ত্বকের যত্নে উপকারী তেমনি এটি বিভিন্ন ঔষধি উপকরণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়। অ্যালোভেরা চুল বৃদ্ধি চুলের শুষ্কতা রোধে চুল ঝলমূল করাতে সাহায্য করে। এটি ত্বকের ব্রণ দূরীকরণ, কালো দাগ,ময়লা,বয়সের ছাপ ইত্যাদি দূর করতে অনেক সাহায্য করে থাকে।

আরো পড়ুনঃকলার পুষ্টিগুণ ও উপকারিতা

অ্যালোভেরা ওজন কমাতে সাহায্য করে দেহের ক্ষতিকারক পদার্থ দূর করে চাপ ও রোগ প্রতিরোধ করতে সাহায্য করে, খাবার হজম করতে সাহায্য করে ইত্যাদি আরও নানা ধরনের সাহায্য করে অ্যালোভেরা। আসলে এলোভেরার অনেক উপকারিতা রয়েছে যা বলে শেষ করার মত নয়। 

অ্যালোভেরার অপকারিতা

অ্যালোভেরার যেমন উপকারিতা অনেক রয়েছে যা বলে শেষ করার মতো নয় তেমনি অ্যালোভেরার অনেক অপকারিতাও রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের মতে এলোভেরা নিরাপদ যখন এট ঔষধ বা জেল হিসেবে ব্যবহৃত হয়। কিন্তু যখন প্রকৃতিক উপায়ে এলোভেরার ভেতরের রসালো অংশ বের করা হয় তখন অনাকাঙ্ক্ষিত ভাবে অ্যালো-লেটেক্স বের হতে পারে যা শরীরের জন্য অনেক ক্ষতিকর এটি এলোভেরার পাতার মধ্যে থাকে এবং এটি রং হলদে ভাব হয়।

এই হলদে রসটা খেয়ে ফেললে শরীরের অনেক ক্ষতি হয়। কিছু মানুষের ত্বক অ্যালোভেরার প্রতি সংবেদশীল হতে পারে যার ফলে ত্বকের রেস ফুসকুড়ি বা চুলকানি হতে পারে ব্যবহারের আগে এটি ছোট স্থানে পরীক্ষা করে নেওয়া উচিত। অ্যালোভেরার পাতা থেকে নির্গত রস অনেক মানুষের শ্বাসকষ্টের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। অ্যালোভেরার জুস অতিরিক্ত খেলে ডায়রিয়া হতে পারে।

অ্যালোভেরা জুস অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে মুভি বমি ভাবও তৈরি হতে পারে তাই এটি পরিমাণ মত খাওয়া উচিত। দীর্ঘমেয়াদী এবং অতিরিক্ত সেবনে লিভারের কর্মক্ষমতা কমিয়ে দিতে পারে এবং লিভারের প্রধান সৃষ্টি হতে পারে তাই অ্যালোভেরা পরিমাণ মতো সেবন করা উচিত। গর্ভাবস্থায় মহিলাদের এলোভেরা সেবন থেকে বিরত থাকা উচিত, কারণ এটি গর্ভপাতের ঝুঁকি বাড়াতে পারে। 

অ্যালোভেরা জেল তৈরির নিয়ম

অ্যালোভেরার জেল তৈরি করা খুবই সহজ এবং এটি ত্বক এবং চুলের যত্নে ব্যবহার করা যায় এখানে ঘরে বসেই সহজে অ্যালোভেরা তৈরি করার নিয়ম দেওয়া হলো: 

অ্যালোভেরা-জেল-তৈরির-নিয়ম
উপকরণ: 

  • অ্যালোভেরা পাতা 
  • চামচ 
  • ছুরি 
  • ব্লেন্ডার 
  • সংরক্ষণের জন্য বায়ু রোধক কন্টেইনার বা বাটি 

প্রস্তুতি

অ্যালোভেরা পাতা সংগ্রহ:
তাজা ও সুস্থ অ্যালোভেরা পাতা সংগ্রহ করুন।
পাতার কাঁটাযুক্ত দিকগুলো ছুরি দিয়ে কেটে ফেলুন।
পাতার ধোয়া:
পাতাগুলো ভালোভাবে ধুয়ে নিন যাতে সব ময়লা ও ধূলা দূর হয়ে যায়।
পাতাগুলো কিছুক্ষণ শুকিয়ে নিন।
পাতার গেল বের করা:
পাতার একটি প্রান্ত থেকে কেটে পাতাটি খোলুন।
চামচ বা স্ক্র্যাপারের সাহায্যে পাতার ভিতর থেকে স্বচ্ছ জেল বের করে নিন।
যতটা সম্ভব পাতার মধ্যে থাকা সব জেল সংগ্রহ করুন।
ব্লেন্ডিং:
সংগ্রহ করা জেল ব্লেন্ডার বা ফুড প্রসেসরে দিন।
ব্লেন্ড করে মসৃণ একটি মিশ্রণ তৈরি করুন।
মিশ্রণটি কয়েক মিনিট ব্লেন্ড করুন যাতে সব অংশ ভালোভাবে মিশে যায়।
সংরক্ষণ:
তৈরি করা অ্যালোভেরা জেল একটি বায়ুরোধক কন্টেইনারে সংরক্ষণ করুন।
এই জেল ফ্রিজে সংরক্ষণ করলে ১-২ সপ্তাহ পর্যন্ত ভালো থাকে।

ব্যবহার

ত্বকের যত্নে: প্রতিদিন রাতে মুখে বা ত্বকের অন্যান্য অংশে অ্যালোভেরা জেল মেখে ঘুমাতে পারেন। এটি ত্বককে মসৃণ ও কোমল রাখে।

চুলের যত্নে: চুলের গোড়ায় মেখে ৩০ মিনিট রেখে তারপর ধুয়ে ফেলুন। এটি চুলের আর্দ্রতা বজায় রাখে এবং খুশকি প্রতিরোধ করে।

অ্যালোভেরা জেল তৈরির নিয়ম খুবই সহজ এবং এটি ত্বক ও চুলের যত্নে অত্যন্ত উপকারী। ঘরে বসেই সহজে তৈরি করা যায় এবং বিভিন্ন স্বাস্থ্যগত উপকারিতা পাওয়া যায়। আশা করি, এই নিয়মগুলো অনুসরণ করে আপনি সহজেই অ্যালোভেরা জেল তৈরি করতে পারবেন।

অ্যালোভেরা খাওয়ার উপকারিতা

অ্যালোভেরা খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে অনেক। অ্যালোভেরা খেয়ে আমরা আমাদের বিভিন্ন রোগ নিরাময় করতে পারি। হয়তো আপনারা অনেকেই জানেন এলোভের রস খেলে অনেক উপকারিতা পাওয়া যায়। এলোভেরা রসের রয়েছে প্রচুর পুষ্টিগুণ যা আমাদের শরীরকে তাজা রাখতে সাহায্য করে থাকে। অ্যালোভেরা রয়েছে ভিটামিন মিনারেলস এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট।

আরো পড়ুনঃমোবাইল দিয়ে ইনকাম করার উপায়

অ্যালোভেরা বিভিন্ন ধরনের ক্ষত সাড়ে তুলতে সাহায্য করে এবং হজম শক্তি ঠিক রাখতে সাহায্য করে। হজম শক্তিকে উন্নত করে এই অ্যালোভেরা। কোষ্ঠকাঠিন্য সমস্যা ওয়ালা রোগের এলোভেরা খাওয়া খুবই প্রয়োজন কারণ এলোভেরার কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। এলোভেরাতে রয়েছে এনজাইম যাক খাবার হজম করতে সাহায্য করে।

সকালবেলা খালি পেটে এলোভেরা শরবত খেলে শরীর হাইটেক হয়। শরীর টক্সিন গুলা বের হয়ে যায় এলোভেরা শরীর পরিষ্কার করতেও সাহায্য করে শরীরের ক্ষতিগ্রস্ত পদার্থ নিষ্কাশনে এলোভেরার গুরুত্ব অনেক। 

লেখক এর শেষ কথাঃ অ্যালোভেরার উপকারিতা ও অপকারিতা

অ্যালোভেরার উপকারিতা ও অপকারিতা বলে হয়তো শেষ করা যাবে না কারণ এটি অনেক উপকারী একটি উদ্ভিদ এবং এর অনেক পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে। অ্যালোভেরা অনেক উপকারী উদ্ভিদ এটি আমাদের চুল ত্বক শরীর এবং ত্বকের যত্নে ব্যবহার করা হয়। এলোভেরা শরবত খেয়ে অনেকের পেটের সমস্যারও সমাধান ঘটে। এটি একটি ঔষধি হিসেবে কাজ করে।

আশা করি আজকের এই আর্টিকেল পড়ে আপনি অনেক উপকৃত হয়েছেন। যদি আপনি আমার এই আর্টিকেলটি পড়ে উপকৃত হন তবে অবশ্যই আপনি আপনার পরিচিতদের সাথে বন্ধু-বান্ধবদের সাথে শেয়ার করে তাদেরও জানার সুযোগ করে দেন, ধন্যবাদ।

The END

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url